কয়েকদিন আগে করো’নায় আ'ক্রা'ন্ত হয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক বীর মুক্তিযো'দ্ধা চৌধুরী মহিদুল হক।
রোববার মধ্যরাতে হঠাৎ শ্বা'সকষ্ট দেখা দিলে অক্সিজেন সা'পোর্টের জন্য তাকে নিয়ে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছোটেন পরিবারের সদস্যরা।








কোথাও আইসিইউ বেড খালি না থাকায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে পারেননি তারা। রাস্তায় ঘুরতে ঘুরতে বিনা চিকিৎসায় ভোর ৫টা ২০ মিনিটে মা'রা যান (ইন্নালিল্লাহি … রাজিউন) তিনি। তার কয়েকজন সহকর্মীর স'ঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
চৌধুরী মহিদুল হকের ব্যাচমেট বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ও আইডিআরএর সাবেক সদস্য নব গো'পাল বণিক জানান, রাস্তায় ঘুরে বিনা চিকিৎসায় তার মৃ'ত্যু হয়েছে বলে শুনেছেন তিনি। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। তিনি বলেন, চৌধুরী মহিদুল হক ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ও প্রাণবন্ত।








বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক এক মহাব্যবস্থাপক জানান, মধ্যরাতে হঠাৎ করে তার শ্বা'সকষ্ট দেখা দিলে পরিবারের সদস্যরা প্রথমে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে সিট খালি না পেয়ে যান আরেক হাসপাতাল। এভাবে কয়েকটি হাসপাতালে ঘোরেন তারা। কোথাও ভর্তি করাতে না পেরে নিকেতন এলাকায় বাসার কাছে একটি ক্লিনিকে নিলে সেখান থেকে জানানো হয় তার মৃ'ত্যু হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক মহাব্যবস্থাপক জানান, চৌধুরী মহিদুল হককে মিরপুর বু'দ্ধিজীবী কবরস্থানে দা'ফন করা হয়েছে। তিনি স্ত্রী, দুই মেয়ে, এক ছেলেসহ অসংখ্য গু'ণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার গ্রামের বাড়ি বিক্রমপুরে। পরিবারসহ তিনি রাজধানীর নিকেতন আবাসিক এলাকায় থাকতেন। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন তিনি।







